জন স্বার্থে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন, কলারোয়ার যুগিখালীর ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল হাসান।
জুলফিকার আলী
কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধ:
সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলা ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত, এরই একটি ইউনিয়ন১২ নং জুগিখালী ইউনিয়ন পরিষদ। ইউনিয়নটি একটি জনবহুল এলাকা। বেশিরভাগ মানুষ কৃষিজীবী। কৃষিকাজের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ির সংখ্যা ও কম না। সরকারি,বেসরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা ও উল্লেখযোগ্য।
এ ছাড়াও কামার,কুমার, জেলে,ছুতার সহ অন্যান্য পেশার লোকজন চোখে পড়ার মত। হিন্দু, মুসলীম,খৃস্টান সহ অন্যান্য ধর্মের লোকজনের বসবাস আছে এখানে। স্বাধীনতা পরবর্তী ইউনিয়নটি একটি অবহেলিত ইউনিয়ন হিসেবে চিহ্নিত ছিল। পূর্ববর্তী জনপ্রতিনিধিগণ নিজনিজ স্বার্থ নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারনে ইউনিয়নটি উন্নয়ন -পিছিয়ে থাকে। এরই মধ্যে আসে ইউ,পি নির্বাচন। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি সব প্রার্থীকে পিছনে ফেলে সৎ,যোগ্য, ও তরুণ নেতৃত্বের অধিকারী জনাব রবিউল হাসান কে জনগন বিপুল ভোটের ব্যাবধানে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন।
রবিউল হাসান টানা দুই বার চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর সৎ নেতৃত্বে গ্রামের অসংখ্য কাচা রাস্তা ইটের সলিং ও পাকা করনের কাজ ইতোমধ্যে সম্পম্ন হয়েছে। সাথে সাথে কার্লভার্ট, ব্রীজ,সুইজগেট ও হয়েছে। গ্রামের প্রতি ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছেন। তাঁর যোগ্য নেতৃত্বে তালাক, বহুবিবাহ,যৌতুক, নারি-নির্যাতন অনেকাংশে কমেছে। নারি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে শিক্ষার ক্ষেত্রে তিনি অগ্রনী ভূমিকা পালন করছেন।
কৃষি, মৎস ও অন্যান্য ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অসামান্য। দিন-রাত জনগণের সেবায় তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। এলাকাবাসির সাথে আলাপ করে জানা যায় তাদের কোন ভোগান্তি নেই। চেয়ারম্যান কে তারা যখনই চান তখনই পান। এ ব্যাপারে তরুন ওই চেয়ারম্যানের সাথে কথা বললে তিনি জানান, পূর্বের অবহেলিত ইউনিয়নটি ইতোমধ্যে আমি ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করেছি, আগামীতে জনগন আমাকে আবারো সুযোগ দিলে এ ইউনিয়নটি কে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়তে চাই।
প্রতিক্রিয়ায় তিনি আরো বলেন ”ইউনিয়নের উন্নয়নে, জনকল্যাণে আমি যা করেছি এবং করছি তা সবই আমার নৈতিক দায়িত্ব মাত্র।আমি জনগনের সেবক হিসেবে তাদের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে থাকতে চাই।