মক্কেলকে ধাক্কা দিয়ে বেরকরে দেওয়া খবরে, অ্যাডভোকেট এর প্রতিবাদ।
শরীয়তপুর প্রতিনিধি,
সুজন হাওলাদার:
মামলার জামিন করিয়ে দিবেন বলে কন্ট্রাক্টে টাকা নিয়ে জামিন না হওয়ার বিষয়টি নিয়ে বাদী অসন্তোষ প্রকাশ করলে আইনজীবী তার চেম্বার থেকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছেন বলে যে অভিযোগ করেছেন,তা নিয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছিলো, উক্ত বিষয়ে লিখিত প্রতিবাদ জানালেন, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন আসামি হৃদয় ও সাকিব হাসানের জামিনের জন্য তিনি সর্বাত্মক চেস্টা করেছেন,কিন্তু বিচারক তা নামঞ্জুর করেছেন।আমি আমার সর্বোচ্চ চেস্টা করেছি,আর জামিনতো আমার হাতের বিষয় না।আর আমি আমার ফিস ও আনুসাংগিগ খরচ হিসাবে টাকা নিয়েছি।আমার মক্কেল বাড়িতে ফেরত যাওয়ার সময় পাচ হাজার টাকা চাইলে আমি তাও দিয়ে দিয়েছি,কিন্তু কিছু সুযোগ সন্ধানি লোক আমার নামে কূৎসা রটাতে আসামির বাবার ফুফাতো ভাইকে ব্যাবহার করছে।আর তিনিও হতাশ হয়ে বাজে কথা বলেছেন,যার সাথে আমি বা আমার চেম্বারের কেউ যুক্ত না।আর একজন উকিলের কাছে মক্কেল না আসলে তার চাহিদা কোথায়,
কেউ কখনোই চাইবে না তার চেম্বারের বদনাম হউক।এ বিষয়ে স্থানিয় জেলা প্রতিনিধিকে আরো একটু ঘটনার তদন্ত করে লেখার অনুরোধ জানান।কেননা ক্রোধের বশে মানুষ অনেক কিছুই বলে।
এ ব্যাপারে আবুল বাশার হৃদয়ের বাবা বজলুর করীমকে আজ মুঠোফোনে ফোন দিলে বলেন,আমি উকিলের সাথে আমার ছেলের জামিনের কথা বলে সব দায়িত্ব বুঝিয়ে দেই।তিনি জামিন করাতে না পারায় আমার মন খারাপ ছিলো, কোর্টের মাঠে তাই আমার ভাই একটু রাগারাগি করে, আর এই কারনে কয়েকজন উকিল তাকে ধমক দেয়।যে কারনে আমার ভাই খিপ্ত হয়ে সাংবাদিককে বলে চেম্বার থেকে বের করে দিয়েছে। আমি ও আমরা আমাদের ভুল বুঝতে পেরেছি।আপনার কাছে ও এডভোকোট সাহেবের কাছে ও ক্ষমা চাইছি,আমাদের এই ভুলের কারনে।