অন্যান্য সংবাদ

শখ থেকে সফলতা।

রঙিন মাছে স্বপ্ন রাঙাচ্ছেন সোনাবাড়ীয়ার  তরুণ রাকিবুল হাসান রাকিব।

মোঃ নাজির হোসেন,

স্টাফ রিপোর্টার:

শখের বসে শুরু করে অর্নামেন্টাল ফিশ বা বাহারি মাছ চাষ। শিক্ষিত বেকার তরুণরা বাহারি এ মাছ চাষের দিকে এগিয়ে আসায় কমছে বেকারত্ব। অনেকে স্বপ্ন দেখছেন নিজের ভবিষ্যৎ রাঙিয়ে তোলার। তেমনি কলারোয়া উপজেলার ৬নং সোনাবাড়ীয়া ইউনিয়নের উত্তর সোনাবাড়ীয়া মোড়ল বাড়ীতে ইদ্রিস আলী মোড়লের ১৪বছরের ছেলে রাকিবুল হাসান তার বাড়িতে ২৮-৩০টা চৌবাচ্চাতে চাষ করছেন এই রঙিন মাছ। শখ করে শুরু করে এখন বানিজ্যিক পর্যায় পৌঁছাই ছেন সে।প্রতিনিয়ত এখান থেকে বাড়ীতে, দোকানে পোষার জন্য মাছ ক্রয় করতে আসছেন তার বাড়িতে।

তিনি ব্লাক সস্ক,ব্লুহেড সামরাইট,শর্টটেল, হাইফিং জেব্রা,রেড প্লাটি,ছানছেট প্লাটি,গ্রূীন প্লাটি, চিকলেট,জুয়েল চিকলেট,ব্লু প্যারট,হোয়াইট প্যারট,কইকার্প,কমেট,গোল্ডফিস,ব্লাকমোর,অরেঞ্জ মুনটেলমোয়ালী, গুরামী, টাইগার,লাল চিংড়ি, গোল্ডগাপ্পি,জাম্বু মোজাইক, ইয়োলোটে,রোজটেল, টেটরা,রোজী বাল্ব,টেলটেল বাল্ব,টেটরা,ব্যানেনা টিকটেল,কি টকসিটো,রেডটেল প্লাটিনাম, সিল্কি কই কার্প ও কমেট মাছের রেণু সফলভাবে উৎপাদন করেছেন।

 

বর্তমানে তার আঠাশ টি চোবাচ্চায় এসব মাছের মাছ চাষ হচ্ছে। প্রতি পিস মাছের বাজারে দাম ভালো পাওয়া যাচ্ছে। এতে তিনি যেমন লাভবান হচ্ছেন, তাকে দেখে আরও অনেক উদ্যোক্তা বাহারি মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। বিশেষ করে শিক্ষিত বেকার যুবকরা এই বাহারি মাছ চাষ করে ভাগ্যবদল করতে পারেন বলে জানান রাকিবুল হাসান রাকিব।

 

স্থানীয় পর্যায়সহ সরকারিভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারলে রঙিন মাছ চাষ বেকার যুবকদের ভাগ্য বদলে দিতে পারে।  রাকিবুল হাসান রাকিব তার সফলতা এবং মাছ সম্বন্ধে বলেন আমি লেখাপড়ার পাশাপাশি এই মাছ চাষ করছি এবং আমি বছর শেষে ভালো লাভবান হই।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button