দৃস্টি আকর্ষন ও প্রতিবাদ।
স্থানীয় প্রতিনিধি,জাজিরা:
একজন মানসিক প্রতিবন্ধি হতে তার ছোট মেয়ে, ছোট ছেলে, ভাইয়ের ছেলেরা মিলে গতো কয়েক বছর যাবৎ, একে একে সকল সম্পদ দলিল করে নিচ্ছে,নাম মাত্র টাকা দিয়ে।
গতকাল বিলাশপুর ইউনিয়নের ইদ্রিস ব্যাপারি গং, লোকটা মানসিক ডাঃ চিকিৎসায় আছে জেনেও, তার ছোট মেয়ে ও ভাইর ছেলেদের সহায়তায়,প্রায় ২০ শতাংশ জমি ক্রয় করেছেন।যা সঠিক হয় নি।
আর মানসিক প্রতিবন্ধির জমি কিনতে হলে তার সঠিক অভিভাবক প্রয়োজন। আর এই ব্যাক্তির ও পরিবারের প্রকৃত অভিভাবক, তাহমিনা আকতার।
এই ব্যাপারে তাহমিনা আকতার বলেন,আমার পিতা, লুতফর রহমান, দাদা : ফইজুদ্দিন সরদার দাদি: মালঞ্চ বিবি।বর্তমান আমার পিতার ঠিকানা :আশ্রাম আলী মাস্টার হাই স্কুল রোড,জুরাইন,শ্যামপুর। স্থায়ি ঠিকানা: মুলাই ব্যাপারি কান্দি, বিলাশপুর জাজিরা।
আমি সরকারি চাকরীর সুভাদে ও বিয়ে হওয়ার কারনে এখন আমার পিতার কাছে থাকতে পারি না।কিন্তু আমার ছোট বোন তার দুই ছেলে মেয়ে নিয়ে আমার পিতার বাড়িতে ঢাকাতেই বসোবাস করে আসছে।সেই সাথে আমার ছোট ভাইটিও একটু মানসিক ভাবে অস্বাভাবিক।
আর এই সুযোগে গতো কয়েক বছর যাবৎ আমার চাচাতো ভাইরা ও আমার ছোট বোন বেড়ানোর কথা বলে এনে,মাটি বিক্রির কথা বলে তার থেকে জমি দলিল করিয়ে বিক্রি করে।এ ব্যাপারে আমি ভুমি রেজিস্ট্রার অফিসে কয়েক বার লিখিত আকারে জানিয়েছি।তারপরো সময়ের ব্যাবধানে তার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।যা আমার চোখে অপরাধ।
আমি আমার পিতাকে নিয়ে চাইনা কোর্টের বারান্দায় যেতে, বা জমির কারনে টানা হেচরা করতে।আবার এটাও চাইনা তার অসুস্থ্যতার সুযোগ নিয়ে তাকে কেউ সর্বশান্ত করুক।আমি আমার স্থান থেকে আপনাদের মাধ্যমে এর প্রতিবাদ ও আইনের যথাযত মহলে সুদৃস্টি কামনা করছি।