ডিজিটাল ইউনিয়নে রুপান্তর করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান সোহেল।
সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি :
কয়লা ইউনিয়নকে ডিজিটাল ইউনিয়নে রুপান্তর করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান সোহেল রানা। কলারোয়া উপজেলার ৩ নং কয়লা ইউনিয়নে ৫টি গ্রাম আলাইপুর, পরানপুর, শ্রীপতিপুর, কয়লা, কুমারনল নিয়ে গঠিত। ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ৯৫৩২(প্রায়)জন।
কলারোয়া উপজেলার ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে গঠিত ইউনিয়নটিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬টি,উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১টি, মাদ্রাসা ১টি, ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থান ২ টি, এই ইউনিয়নের বেশিভাগ মানুষের কৃষির মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে এই এলাকার মানুষ।
মোঃ সোহেল রানা ৩ নাং কয়লা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে গ্রাম ও মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য কৃষকের তালিকা মাধ্যমে সরকারি বিনামূল্যে সার, বীজ বিতরণ,ভূমিহীন, হতদরিদ্র জন্য ভিজিডি,টিসিবি কার্ড দিয়ে হতদরিদ্র পরিবারের জীবন মান সচ্ছলতা জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
কয়লা ইউনিয়নের একাধিক মানুষ জানিয়েছেন, চেয়ারম্যান সোহেল রানা আমাদের যুবকদের জন্য একটি আইকন হিসেবে ইতোমধ্যে পরিলক্ষিত হয়েছে। তিনি ক্ষমতা আসার পর থেকে এলাকার রাস্তাঘাট উন্নয়ন, আর্সেনিক মুক্ত বিশুদ্ধ খাবার পানির কল ও ট্যাংকি স্থাপন, মসজিদ মাদ্রাসার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
এলাকার একাধিক নারীরা জানিয়েছেন, চেয়ারম্যান সোহেল রানা ক্ষমতা আসার পর থেকে এলাকার যুবকদের মাদক, সন্ত্রাস ইভটিজিং থেকে দূরে রাখতে বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন করে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয় সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজেও যুবকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করছেন এই চেয়ারম্যান।
স্থানীয় বাসিন্দারা সাংবাদিকদের কে জানান ইউনিয়নকে ডিজিটাল ইউনিয়নে রূপান্তরিত করতে চেয়ারম্যান নিজ অর্থায়নে রাস্তা কালভার্ট সহ বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করে যাচ্ছেন।বিগত বছরগুলোতে জন্ম নিবন্ধন তৈরি করতে যে বিলম্ব না সৃষ্টি হতো এখন সেগুলো আর হচ্ছে না বলেও জানান এলাকার সাধারণ মানুষ।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান সোহেল রানা’র সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি জনগণের ভোটে চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে নির্বাচনের ওয়াদা মাফিক কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়াও একজন মুজিব সৈনিক হিসেবে আমার এলাকার জন্য যা যা করা উচিত আমি তা করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় ইউনিয়নগুলোতে হতদরিদ্রদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা আসছে আমি সেগুলো নিশ্চিত করেছি এবং তালিকার মাধ্যমে জনসাধারণের মাঝে সঠিকভাবে বন্টন করতে সক্ষম হয়েছি। এতে এলাকাবাসীরও সহযোগিতা করেছে পাশাপাশি আমার ইউপি সদস্যরাও আমার সাথে ছিল। তিনি সকলকে পাশে থাকার আহ্বান করে বলেন সবাই পাশে থাকলে আমি আমার এই কার্যক্রম করতে পারব।